Deprecated: Optional parameter $query_type declared before required parameter $number is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 849

Deprecated: Optional parameter $order declared before required parameter $number is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 849

Deprecated: Optional parameter $custom_content declared before required parameter $content is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 984

Deprecated: Optional parameter $paragraph_number declared before required parameter $content is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 984

Deprecated: Optional parameter $depth declared before required parameter $output is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/classes/class-tielabs-mega-menu.php on line 451

Deprecated: Optional parameter $args declared before required parameter $output is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/classes/class-tielabs-mega-menu.php on line 451

Deprecated: Optional parameter $sub_title declared before required parameter $the_post is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/plugins/class-tielabs-fbinstant-articles.php on line 95

Warning: Cannot modify header information - headers already sent by (output started at /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php:849) in /home/barishaldorpon/public_html/wp-includes/feed-rss2.php on line 8
টেকনোলজির সংবাদ – বরিশাল দর্পণ https://barishaldorpon.com সত্য প্রকাশে আপোষহীন Wed, 30 Dec 2020 16:14:22 +0000 bn-BD hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.6.2 করোনার বছরটা ছিল তথ্যপ্রযুক্তির https://barishaldorpon.com/1705 https://barishaldorpon.com/1705#respond Wed, 30 Dec 2020 16:14:22 +0000 https://barishaldorpon.com/?p=1705 স্টাফ রিপোর্টার, ঢাকা: ২০২০ সাল ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে থাকবে কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসের আগ্রাসনের বছর হিসেবে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পাশাপাশি করোনার সঙ্গে অন্য যে বিষয়টি টক্কর দিয়েছে সেটি হচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি তথা আইসিটি ও টেলিকম খাত। করোনার এই বছরটা ছিল আইসিটিরও।

দেশে মার্চের শেষদিকে করোনার কারণে জারি হয় লকডাউন। কোনোরকম পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়াই সব সময় ছুটে চলা জীবনের এমন হঠাৎ থমকে যাওয়ার মুহূর্তে হাল ধরে প্রযুক্তি মাধ্যম। বলা যায়, মানুষের দৈনন্দিন জীবনের ‘লাইফলাইন’ হয়ে ওঠে প্রযুক্তিগত সমাধানগুলো।

ওয়ার্ক ফ্রম হোম
করোনার কারণে পুরো ১৮০ ডিগ্রি পরিবর্তন আসে অফিস সংস্কৃতিতে। বিশ্বজুড়েই জরুরি সেবার জন্য যাদের একান্তই পথেঘাটে কাজ করতে হয় তাদের বাদ দিয়ে আর সবার জন্যই শুরু হয় ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’। অনেক দেশেই করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে গেলেও সেসব দেশে এখনও চালু আছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম সংস্কৃতি।

আলোচিত অ্যাপ
করোনার এই সময়ে পুরো বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও বেশ কয়েকটি অ্যাপ দ্রুত আলোচনায় উঠে আসে। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে এসব অ্যাপের ব্যবহার। সংবাদ সম্মেলন, সাধারণ সভা, শ্রেণিকক্ষের পাঠ থেকে শুরু করে একাধিক ব্যক্তির সন্নিবেশ হয় এমন যেকোনো ভার্চ্যুয়াল আয়োজনের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে ‘জুম’ অ্যাপ। জুম অ্যাপ এতটাই ব্যবহার হওয়া শুরু করে যে, স্টক মার্কেটে এর দর বাড়তে থাকে হু হু করে।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্টক মার্কেট নাসডাক স্টক এক্সচেঞ্জে বছরের শুরুতে জানুয়ারিতে জুমের প্রতিটি শেয়ারের মূল্য ছিল প্রায় ৮০ মার্কিন ডলার। গেলো অক্টোবরে এর দর ওঠে ৫৫৯ মার্কিন ডলার পর্যন্ত।

এছাড়াও গুগল ক্লাসরুম, গুগল মিট, ফেসবুকের ‘রুম’ এই ফিচারগুলোও বেশ আলোচনায় উঠে আসে।

ইকমার্স
করোনা যেখানে মানবজাতির জন্য অভিশাপ সেখানে প্রযুক্তিখাতের জন্য আশীর্বাদ হয়ে ধরা দেয় ইকমার্স খাত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পণ্য পৌঁছে দিয়ে নিজেদের সক্ষমতার জানান দিয়েছে দেশে পরিচালিত ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশেষ করে রাজধানীর বাইরে তৃণমূলে ইউনিয়ন পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য দিতে পেরেছে ইকমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। ইকমার্স সেবার গুরুত্ব অনুধাবন করে সরকারও এটিকে ‘জরুরি সেবা’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে।

প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আগামী পাঁচ বছরে বিশ্বে প্রযুক্তিখাতের যে উন্নয়ন ও প্রসার হতো তা এক করোনার বছরেই হয়ে গেছে। চাহিদাই যখন উদ্ভাবনের তাগিদ তখন করোনার সময়ে ব্যাপক চাহিদা দেখা দিয়েছে প্রযুক্তিগত সমাধানগুলোর। আর সেই চাহিদার যোগান দিতে গিয়ে উন্নয়ন, প্রসার ও ব্যাপ্তি ঘটেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের; বিশেষ করে ইন্টারনেট ব্যবহারের।

শুধু বাংলাদেশের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এবছর ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়েছে অন্তত ৫০ শতাংশ। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে এক কোটি ১১ লাখ ৩৩ হাজার। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে ব্যবহৃত হচ্ছে সাড়ে নয়শ থেকে এক হাজার জিবিপিএস (গিগাবাইট পার সেকেন্ড) ব্যান্ডউইথ। প্রায় একই পরিমাণ ব্যান্ডউইথ চাহিদা থাকা মোবাইল ইন্টারনেটের চাহিদা বেড়ে দাঁড়ায় দুই হাজার ১০০ জিবিপিএস। চাহিদা মেটাতে এবং পার্শ্ববর্তী দেশে ব্যান্ডউইথ রপ্তানি করতে বছরের শেষ দিকে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল প্রকল্পের অনুমোদন দেয় সরকার।

ইন্টারনেটের সামগ্রিক ব্যহবহারের ফলে ই-কমার্স তথা অনলাইনে কেনাকাটা বেড়েছে ৫০ শতাংশ। মোবাইল ব্যাংকিং খাতে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে অন্তত ৫০ লাখ।

ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০২০
চলতি বছরে দেশের আইসিটি অঙ্গনে আলোচিত আয়োজন ছিল ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০২০’। এবারই প্রথমবারের মতো দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ এই প্রযুক্তি আসরটি আয়োজিত হয় অনলাইন তথা ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে। প্রায় এক কোটির বেশি মানুষ অনলাইনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন।

]]>
https://barishaldorpon.com/1705/feed 0
শের-ই বাংলা হাইটেক পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন https://barishaldorpon.com/1123 https://barishaldorpon.com/1123#respond Fri, 20 Nov 2020 12:01:37 +0000 https://barishaldorpon.com/?p=1123 বানারীপাড়া প্রতিনিধি : অবিভক্ত বাংলার মুখ্য মন্ত্রী শের-ই বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হকের পুণ্যভূমি বরিশালের বানারীপাড়ার চাখারে তার নামে প্রস্তাবিত হাই-টেক পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই ও স্থান পরিদর্শন করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

গতকাল বৃহস্পতিবার তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের উপ-সচিব জোহরা বেগমের নেতৃত্বাধীন বিশেষজ্ঞরা চাখারের সোনাহার-সাকরাল গ্রামে সন্ধ্যা নদীর তীরে হাইটেক পার্ক স্থাপনের প্রস্তাবিত জায়গা পরিদর্শন করেন।
এ সময় বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অ্যাসিস্ট্যান্ট মেইনটেন্যান্স প্রকৌশলী মো. মাহাবুল আলম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মফিজুর রহমান, চাখার ইউপি চেয়ারম্যান খিজির সরদার, বানারীপাড়া প্রেসক্লাব সভাপতি রাহাদ সুমন ও উজিরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আ. রহিম সরদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের উপ-সচিব জোহরা বেগম বলেন, সরকার দেশের প্রতিটি জেলায় হাইটেক পার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শের-ই বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হকের পুণ্যভূমি চাখারে তার নামে প্রস্তাবিত হাইটেক পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন। ঢাকায় ফিরে এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন দেওয়ার পর তারা পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।

২০১২ সালে বরিশাল-২ (বানারীপাড়া-উজিরপুর) আসনের তৎকালীন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মো. মনিরুল ইসলাম মনি শের-ই বাংলার চাখার ইউনিয়নের সোনাহার-সাকরাল গ্রামে সন্ধ্যা নদীর তীরে হাইটেক পার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নেন।

ওই সময় প্রধানমন্ত্রীর পিএস ও সচিব নজরুল ইসলাম খান সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সরেজমিন পরিদর্শন করে হাইটেক পার্ক স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়। তখন চাখারের সোনাহার-সাকরাল গ্রামের সন্ধ্যা নদীর তীরে জেগে ওঠা বিশাল চরের পাশাপাশি বিকল্প হিসেবে চাখার সরকারী ফজলুল হক কলেজের সম্পত্তিতে হাইটেক পার্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেয়া হয়।

]]>
https://barishaldorpon.com/1123/feed 0
জটিল ভাইরাস গবেষণায় সক্ষম বাংলাদেশ https://barishaldorpon.com/126 https://barishaldorpon.com/126#respond Mon, 20 Jul 2020 14:25:02 +0000 https://barishaldorpon.com/?p=126 সেবিকা দেবনাথ : বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ এর প্রায় ১৭ হাজারের বেশি জিনোম সিকোয়েন্স (জিন রহস্য) উন্মোচন করা হয়েছে। এখনো অনেকেই জিনোম সিকোয়েন্সের চেষ্টায় আছে। তবে এই চেষ্টায় পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। দেশে প্রথমবারের মতো কোভিড-১৯ এর জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন করেছে চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশন (সিএইচআরএফ)। প্রতিষ্ঠানটির অণুজীববিজ্ঞানী সেঁজুতি সাহার নেতৃত্বে একদল গবেষক এই গবেষণার কাজটি সম্পন্ন করেন।

এই গবেষণায় তার সঙ্গী ছিলেন রলি মালাকার, সাইফুল ইসলাম সজীব, হাসানুজ্জামান, হাফিজুর রহমান, শাহিদুল ইসলাম, জাবেদ বিন আহমেদ এবং মাকসুদা ইসলাম। দেশে করোনা সংক্রমণের ভয়াবহতার মাঝেও মঙ্গলবার ছড়িয়ে পড়া এই সুখবর জনগণের মাঝে আশার সঞ্চার করেছে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ভাইরাসটির গতি-প্রকৃতি, পরিবর্তনের ধরন ইত্যাদি জানতে পারবেন গবেষকরা। সেই সঙ্গে জানা যাবে- আমাদের জন্য কার্যকরী হবে কোন ওষুধ। এই সফলতার খবর এবং ভবিষ্যতে নিজেদের পরিকল্পনা নিয়ে ভোরের কাগজের সঙ্গে কথা বলেছেন সিএইচআরএফের নির্বাহী পরিচালক ড. সমীর কুমার সাহা। যিনি অণুজীববিজ্ঞানী সেঁজুতি সাহার পিতাও বটে।

করোনা ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন করার কাজটি কবে থেকে শুরু করেছিলেন?
এ ধরনের ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং বেশ জটিল। বেশিরভাগ সময় বিদেশে নমুনা পাঠিয়ে তাদের মাধ্যমেই জিনোম সিকোয়েন্স করা হয়। এই কাজে অনেক সময় আমরাও যুক্ত হই। আবার অনেক সময় হই না। আমাদের সিএইচআরএফের যে গবেষক দল তারা বয়সে তরুণ ও খুব উদ্যোমী। তারাই এই কঠিন কাজটি করার উদ্যোগ নিয়েছে। এপ্রিলের শেষের দিকে তারা নমুনা নিয়ে কাজটা শুরু করে। নিয়ম অনুযায়ী, ভাইরাসটির জিনোম সিকোয়েন্সিং সম্পন্ন করার পর তার তথ্য-উপাত্ত গ্লোবাল জিনোম ডাটাবেজ, জিআইএসএআইডিতে জমা দেয়া হয়েছে এবং এর তথ্য উপাত্ত সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। আমি বলব এই তরুণরা উদ্যোগ নিয়েছিল বলেই আজকের এই সফলতা।

গবেষণার এই কাজে কাদের সহযোগিতা পেয়েছেন?
আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে কাজ করি। এই গবেষণা কাজে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, আইইডিসিআর, বিল এন্ড মেলিন্ড ফাউন্ডেশন, চ্যান-জাকারবার্গ বায়োহাব ইনিশিয়েটিভের সর্বিক সহযোগিতা পেয়েছি।

করোনা ভাইরাসের উৎপত্তিস্থল নিয়ে একটি বিতর্ক আছে। কোন দেশের ভাইরাসের সঙ্গে কোন দেশের ভাইরাসের মিল পেয়েছেন?
প্রতিটা ভাইরাস একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরপর তার জিন বদলায় (মিউটেশন)। করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রেও তেমনটি পেয়েছি। আমরা পরশু দিনই এটি আপলোড করেছি। এখনো বিস্তারিত বিশ্লেষণে যেতে পারিনি। তবে যতটুকু দেখেছি তাতে বোঝা গেছে, আমাদের দেশে আসার পর এই ভাইরাসটির ৯ বার মিউটেশন হয়েছে। বিশ্বের কয়েকটি দেশেও এই ধরনের চরিত্রের ভাইরাস পাওয়া গেছে। যেমন; সুইডেন, তাইওয়ান, শ্রীলঙ্কা, রাশিয়া ও সৌদি আরব। এর কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে বিভিন্ন দেশ থেকে লোক এসেছে। তাই ওই সব দেশের ভাইরাসের ধরনের সঙ্গে আমাদের দেশের ভাইরাসের ধরনের মিল পাওয়া যাচ্ছে।

করোনা নিয়ন্ত্রণে এই জিনোম সিকোয়েন্স আমাদের কীভাবে সহযোগিতা করবে?
এর ফলে বাংলাদেশে ভাইরাসটির সংক্রমণ, বিস্তার, আচরণ ও পরিবর্তনের ধরনগুলো জানা যাবে। আমাদের জনস্বাস্থ্যের জন্য তা কতটা ভীতিকর ও দুর্বল তাও বোঝা যাবে। একই সঙ্গে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের ফলে ভবিষ্যতে এই ভাইরাস প্রতিরোধে যে ধরনের ভ্যাকসিন আসবে সেগুলো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কতটা কার্যকরী হবে তাও সহজে নির্ধারণ করা সম্ভব হবে।

কতগুলো সিকোয়েন্স নিয়ে কাজ করলে পরিস্থিতি বোঝা সম্ভব?
চলতি সপ্তাহে একটি এবং আগামী সপ্তাহে আরো একটি জিনোম সিকোয়েন্স করার কাজ শেষ হবে। আশা করছি আগামী দুই থেকে আড়াই মাসের মধ্যে আমরা ৬০ থেকে একশটি সিকোয়েন্স করব। তখন আরো অনেক বেশি জানাতে পারব এবং প্রকৃত পরিস্থিতি জানতে পারব।

এই সফলতায় অনুভূতি কী?
যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপের কয়েকটি দেশ, চীন এবং ভারতেও ওইসব দেশের প্রেক্ষাপটে করোনা ভাইরাসের জীবনরহস্য উন্মোচন করেছেন সেসব দেশের গবেষকরা। করোনা ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স বাংলাদেশেও উন্মোচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো এ ধরনের গবেষণার সক্ষমতা বাংলাদেশের আছে। বাংলাদেশের মানুষ বাংলাদেশে বসে এ ধরনের গবেষণা করতে পারে। এটাই আমাদের প্রাপ্তি এবং অহঙ্কারের জায়গা।

]]>
https://barishaldorpon.com/126/feed 0