২০০৫ সালে বিয়ে করেন আমির ও কিরণ। আজাদ নামে তাদের একটি পুত্র সন্তান আছে। রীনার সঙ্গে প্রথম সংসারে জুনাইদ ও ইরা নামে দুই সন্তানের জনক হয়েছিলেন আমির।
আমির ও কিরণ বিবৃতিতে লিখেছেন, ‘এই ১৫ বছরের সুন্দর সফরে আমরা প্রচুর আনন্দ, উচ্ছ্বাস, অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। ভরসা, ভালবাসা এবং শ্রদ্ধার মধ্য দিয়ে আমাদের সম্পর্ক বিকশিত হয়েছে। এবার আমরা জীবনের নতুন একটা অধ্যায় শুরু করতে চলেছি। কিন্তু স্বামী-স্ত্রী হিসেবে নয়, আমাদের সন্তানের মা-বাবা এবং পরিবারের সদস্য হিসেবে।’
আমির ও কিরণ আরও জানিয়েছেন, আলাদা থাকলেও ছেলে আজাদের প্রতি সমস্ত কর্তব্য পালন করবেন আমির এবং কিরণ। ব্যক্তি জীবনের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব পেশাগত দিকে পড়বে না বলে দাবি দু’জনের। তারা একসঙ্গে ছবি করবেন।
এই সিদ্ধান্তে পাশে থাকার জন্য আমির এবং কিরণ ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাদের পরিবারকে। পাশাপাশি অনুরাগীদের কাছে তারকা দম্পতির অনুরোধ, এইবিবাহবিচ্ছেদকে তাদের সফরের শেষ হিসেবে নয়, বরং নতুন এক সফরের শুরু হিসেবে দেখতে।
]]>গুলশান থানা-পুলিশ গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে ৭ জুন গভীর রাতে। তবে এ ঘটনায় আজ বুধবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) বা মামলা হয়নি। তবে পুলিশ নতুন করে ওই ঘটনা তদন্তে ক্লাব পরিদর্শনে যাবে।
এ বিষয়ে অল কমিউনিটি ক্লাব লিমেটেডের প্রেসিডন্ট কে এম আলমগীর ইকবাল গণমাধ্যমকে জানান, রাত প্রায় একটার দিকে অল কমিউন্টি সেন্টারে আসেন পরীমণিসহ আরেকজন। এর আগে কমিউনিটি সেন্টারের ভেতরে ছিলেন পরীমণির পরিচিত আরও একজন, যিনি এই ক্লাবের সদস্য। ক্লাব বন্ধের সময় হওয়ায় তাদের প্রথমে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। পরে ক্লাব সদস্যদের অনুরোধে তাদের ঢুকতে দেওয়া হয়। আধঘণ্টা সার্ভ করার পর তাদের বের হয়ে যেতে বলা হয়। কিন্তু পরীমণি বের না হয়ে বিশৃঙ্খলা শুরু করেন। এসময় তিনি ১৫টা গ্লাস, ৯টি অ্যাশট্রেসহ আরও কিছু হাফপ্লেট ভাঙেন। পরে নিজেই ৯৯৯ এ ফোন করেন। পুলিশ এসে তাদের বের হয়ে যেতে বলে।
এদিকে, সাম্প্রতিক এসব কাণ্ড নিয়ে পুলিশ আরও কিছু বিষয় খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে। নিয়ম ভেঙে কয়েকটি সোশ্যাল ক্লাবে মধ্যরাতে এই নায়িকার যাতায়াত ও মদ্যপানের খোঁজ-খবর করছে পুলিশ। এরইমধ্যে বনানী থানা পুলিশ গুলশানের একটি অভিজাত ক্লাবের বার বয়ের বক্তব্য জানতে যোগাযোগ করেছে।
পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা জানান, বুধবার রাতে বোট ক্লাবকান্ডের তদন্তে নেমে কেচো খুঁড়তে সাপ বেরুচ্ছে। তার ব্যাপারে জানাতে ঢাকার একাধিক সোশ্যাল ক্লাবের কর্মকর্তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন।
তারা পুলিশ ও গোয়েন্দাদের জানিয়েছেন, পরীমণি তার কস্টিউম ডিজাইনার জিমিসহ কয়েকজন যুবক-যুবতী নিয়ে প্রায়রাতেই অভিজাত ক্লাব ও তারকা হোটেলে ঘুরে বেড়াতেন। তাদের সঙ্গে নিয়ে মদ পান করতেন মধ্যরাত পর্যন্ত। এক্ষেত্রে প্রায় রাতেই তার কারণে ক্লাবের আইন ভাঙা হতো। বিশেষ করে হাফপ্যান্ট পরে তার সঙ্গী হওয়া জিমি ড্রেসকোডের তোয়াক্কা করতেন না কখনোই। এক ক্লাবে সময় কাটিয়ে তিনি যেতেন আরেক ক্লাবে।
গুলশান পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা জানান, পরীমণির সাবেক প্রেমিক তামিম হাসান ও দু’টি বেসরকারি টেলিভিশনের দু’জন কর্মকর্তা পরিচয়ধারীকে নিয়ে গুলশানের একটি অভিজাত ক্লাবে যান। তখন তারা মদ্যপ ছিলেন। ক্লাবে ঢুকে পরীমণি ও অন্যরা বার ব্যবহার করতে চান। বার বয় জালাল এতে অসম্মতি জানালে পরীমণি তার গালে চড় মারেন। ক্লাব কর্মকর্তারা বেসামাল আচারণের প্রতিবাদ করলে তিনি নিজেই পুলিশে কল করেন। গুলশান থানা পুলিশের দু’টি পিকআপ ভ্যান সেখানে যায়।
পরে তারা বুঝিয়ে পরীমণিকে বাসায় পাঠান। এ খবর পুলিশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। সীমানা ঘেষা এলাকা হওয়ায় গতকাল বুধবার বনানী থানা পুলিশ ওই ক্লাবের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বার বয় জালালের কাছ থেকে সেই রাতের ঘটনা জানতে চায়। ক্লাবটির সদস্য (প্রশাসন) এজন্য পুলিশের কাছে সময় চেয়েছেন বলে জানা গেছে।
]]>উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুম্পা সিকদার’র সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ সিদ্দিকুর রহমান। বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিসেস মোর্শেদা লস্কর।
অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক ও সাবেক পৌর প্যানেল মেয়র মোঃ আলমগীর হোসেন আলো, প্রভাষক ও সাংবাদিক আমির হোসেন, নান্দিকাঠি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একরামুল করিম মিঠু মিয়া, সরকারী নলছিটি মার্সেন্টস্ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোঃ আলমগীর হোসেন, সৃংস্কৃতি কর্মি তপন কুমার দাস প্রমুখ।
টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় উপজেলার নান্দিকাঠি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও নলছিটি সকারি মার্চেন্টস্ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মুখোমুখি হয়। শ্বাসরুদ্ধকর এ ম্যাচে উভয় দল গোল করতে ব্যার্থ হলে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে নলছিটি সকারি মার্চেন্টস্ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪-২ গোলে জয় নিয়ে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ চ্যাম্পিয়ান হয়ে জেলা পর্যায়ে খেলার কৃতিত্ব অর্জন করে। মাঠ পরিচালনা করেন মামুন মোল্লা, রাহাত মল্লিক ও অরবিন্দ পোদ্দার তপু।
]]>
প্রতি বছর ঈদের পরদিন নগরীর বিভিন্ন পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্র মানুষের ঢল নামে। গত বছর করোকালীন ঈদে প্রশাসনের কঠোরতার কারনে নিস্তব্দ এবং সুনশান নিরবতা ছিলো প্রতিটি নিয়ন্ত্রতি ও উন্মুক্ত পার্ক।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারনে এবারের ঈদেও পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্রে জনসমাগম একেবারে নিষিদ্ধ করে গনবিজ্ঞপ্তি জারী করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু প্রশাসনের শিথিলতার সুযোগে ঈদের দিন বিকেলে নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যান, ত্রিশ গোডাউন কীর্তনখোলা নদীর তীরে এবং দপদপিয়া সেতু সহ প্রতিটি উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্রে হাজারো লোকের সমাগম হয়।
প্রথম দিন প্রশাসনের কড়াকড়ি না থাকায় শনিবার ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেলেও নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যান, ত্রিশ গোডাউন কীর্তনখোলা নদীর তীরে এবং দপদপিয়া সেতুসহ প্রতিটি উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্রে মানুষের ভীর দ্বিগুন হয়েছে। কীর্তনখোলা নদীর তীরবর্তী উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্র ত্রিশগোডাউন, বঙ্গবন্ধু উদ্যান এবং দপদপিয়া সেতুসহ অন্যান্য জায়গা মানুষে ঠাসা। ব্যাপক লোকসমাগমের কারনে গা ঘেষে বিনোদন করতে হচ্ছে তাদের।
শারীরিক দূরত্ব নিয়ে তেমন ভাবনা নেই আগতদের। তাদের অনেকেই ব্যবহার করেননি মাস্ক। করোনায় সরকারি নিষেধজ্ঞা উপেক্ষা করে করে বিনোদন কেন্দ্রে যাওয়ার নানা যুক্তি দিয়েছেন তারা।
যদিও করোনাকালে সরকারি নির্দেশনার কারনে সকল পার্ক বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার। বরিশালের উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ব্যাপক ভীর হলেও সরকারী-বেসরকারী নিয়ন্ত্রিত পার্কগুলো বন্ধ রয়েছে।
]]>এখানে আব্দুন নুর সজলকে মিনহাজ এবং মিষ্টি জাহানকে সুইটি চরিত্রে দেখা যাবে। সুজাত শিমুলকে ইদ্রিস, মাসুম বাশারকে খান বাহাদুর এবং টুনটুনি সোবাহানকে মিনহাজের মা রাবেয়া চরিত্রে দেখা যাবে।
খান বাহাদুরের একমাত্র কন্যা সুইটি। সুইটির জন্য খান বাহাদুরের চিন্তার শেষ নেই। এবারের ইইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় ফেল করেছে সে। এ নিয়ে তিন তিন বার ফেল করেছে, ফেলের হ্যট্রিক আরকি। সুইটির একেরপর এক এমন খারাপ রেজাল্টের কারনে কেবলমাত্র তার বাবা খান বাহাদুর একা নয় পুরো এলাকার মান সম্মান টাইটানিক জাহাজের মত ডুবিয়ে দিচ্ছে।
এমন দাবি নিয়েই বাহাদুরের সামনে সুইটির রেজাল্ট কার্ড নিয়ে হাজির হয় মিনহাজ। শুধু তাই নয় তার মত(মিনহাজ)ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট থাকতে সুইটি এমন খারাপ রেজাল্ট করে কি করে! এমন কথা লোকমুখে শুনতে হচ্ছে তাকে।
তাই মিনহাজ সুইটিকে পড়ানোর দায়িত্ব নিতে চায় কিন্তু সুইটি পড়তে চায় না মিনহাজের কাছে। এইদিকে সুইটির খালাতো ভাই ইদ্রিস এসে হাজির হয় খান বাড়িতে। হবু বৌয়ের নতুন মাষ্টারের ইন্টারভিউ নিতেই ইদ্রিসের আগমন।
হাস্যকর ঘটনার মধ্যে দিয়ে গল্পের পরিসমাপ্তি ঘটবে। শুক্রবার ৩.০৫ মিনিটে জনপ্রিয় চ্যানেল (চ্যনেল আইতে) প্রচারিত হবে।
]]>জেলা শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল কর্মকর্তা হাসানুর রশিদ মাকসুদের সভাপতিত্বে এবং অনিমেষ সাহা লিটুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রশান্ত কুমার রায়, কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর খন্দকার অলিউল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর বিপ্লব কুমার ভট্টাচার্য্য, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. হোসেন চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন মানিক বীর প্রতীক, সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদের সাবেক সভাপতি এসএম ইকবাল ও কাজল ঘোষ, সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) সভাপতি অধ্যাপক শাহ্ সাজেদা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ দুলাল, মেট্রোপলিটন প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও উন্নয়ন সংগঠক রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, দেশের শিল্পাঙ্গন সমৃদ্ধ করতে ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। শিল্পকলা একাডেমির হাত ধরে দেশের শিল্প সাহিত্য এগিয়ে চলছে।
শেষে মনোজ্ঞ সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থীরা।
]]>শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর খেয়ালী গ্রুপ থিয়েটার মিলনায়তনে এক বছরের জন্য নতুন কমিটি গঠন করা হয়। সর্বসম্মতিক্রমে সমন্বয় পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নজমুল হোসেন আকাশ কে সভাপতি ও অমৃত লাল দে মহাবিদ্যালয়ের অধ্যাপক দেবাশীষ চক্রবর্তীকে সাধারণ সম্পাদক করে ২৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে ললিত দাস ও বাসুদেব ঘোষকে সহ সভাপতি, বিনয় ভূষন মন্ডলকে সহ সাধারণ সম্পাদক, প্রদীপ হালদারকে সাংগঠনিক সম্পাদক, সুদর্শণ বিশ^াস টুটুলকে কোষাধ্যক্ষ, অপূর্ব গৌতমকে সাহিত্য সম্পাদক, চন্দন দাসকে দপ্তর সম্পাদক, সাইদুর রহমান পান্থকে প্রচার সম্পাদক, মো: সাহেদকে অনুষ্ঠান বিষয়ক সম্পাদক ও মোরসেদ হায়দার আনসারীকে গবেষণা ও পাঠাগার সম্পাদক করা হয়েছে।
এছাড়া সৈয়দ দুলাল, অ্যাডভোকেট এসএম ইকবাল, এ্যাড. নজরুল ইসলাম চুন্নু, শুভংকর চক্রবর্তী, মিজানুর রহমান, মিন্টু কর, সুশান্ত ঘোষ, অসিত দাস, মোস্তাফিজুর রহমান শাহীন, হাসান মাহামুদ বাবু ও অপূর্ব অপুকে কার্যনির্বাহী সদস্য করা হয়েছে। ##
]]>বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত শাবনূর গণমাধ্যমকে জানান, ‘আমি দেখলাম ফেসবুকে আমার একটি ভুয়া অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। যেখানে পঞ্চাশ হাজারের মতো ফলোয়ার রয়েছে। আমি তাদের অনুরোধ করব তারা যেন কোনোভাবেই ভুয়া অ্যাকাউন্ট দ্বারা প্রভাবিত না হয়। ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা চাইলে আমার সঙ্গে ইনস্টাগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন। ফেসবুকে আমি থাকি না।’
শাবনূরের ছোট বোন কাজী জেসিকা জেরিন ঝুমুর বলেন, ‘আপুর নামে ফেসবুকে অসংখ্য অ্যাকাউন্ট ও পেইজ রয়েছে। সেসব ভুয়া। শুনেছি আপুর (শাবনূর) শুভাকাঙ্ক্ষীরা সেই অ্যাকাউন্টকে শাবনূরের অ্যাকাউন্ট মনে করছেন। এতে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে, সবাই সতর্ক থাকতে হবে। শুনলাম একটি সক্রিয় অ্যাকাউন্ট ফেসবুকে শাবনূরের ছবি ও ভিডিও শেয়ার করছে। নিয়মিত পোস্ট দিচ্ছে।
বিভিন্নজনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে কৌশলে নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করার চেষ্টা করছে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। চাইলে আপুর সঙ্গে ইনস্টাগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন। সেখানে তাদের প্রিয় শাবনূরকে পাওয়া যাবে।’
]]>অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন ব্যাকস্টেজ ব্যান্ডের ভোকাল রাজিব আল রুদ্র ও কোলকাতার শান্তি নিকেতনের শিক্ষার্থী আবির মজুমদার শুভ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক যুগান্তরের ব্যুরো প্রধান আকতার ফারুক শাহীন, চন্দ্রমুখী বিউটি র্পালারের স্বত্তাধিকারী শারমিন লিপি, বাংলাদেশ গণশিল্পী সংস্থা বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সাঈদ পান্থ,
নিউজ বাংলার বিভাগীয় প্রতিনিধি তন্ময় দাস, শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক নাসির উদ্দিন, বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা শারমিন লুনা, পিনিউজ২৪.কমের প্রকাশক অনিকেত মাসুদ, সহকারী নাট্য পরিচালক অমিত মাতুব্বর, দি অডেশাস্ এর সভাপতি দুর্জয় সিংহ জয়, চিত্রশিল্পী পার্থ, সিনেমাটোগ্রাফার সৌরভ মজুমদার, অসিম, নাদি হকসহ অন্যান্য অতিথিরা। ##
]]>সোশ্যাল মিডিয়ায় আনাস সাঈদকে ট্রলও করা হয়। অবশেষে সানার বিনোদন দুনিয়া ছাড়া ও পর্দা করা নিয়ে মুখ খুললেন গুজরাটের মাওলানা। আনাস সাঈদের দাবি, সানা খানের বিনোদন দুনিয়া ছাড়ার পিছনে তার কোনও হাত নেই। সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আনাস প্রথমবার এবিষয়ে মুখ খুললেন। তিনি বলেন, আমি কখনওই সানাকে নির্দিষ্টভাবে জীবনযাপনের জন্য বাধ্য করিনি।। গত ৬ মাস আগে ইনস্টাগ্রামে সানা জানিয়েছিলেন তিনি হিজাব পরবেন।
লোকজন ভেবেছিল, এটা হয়তবা মহামারীর কারণে। কিন্তু সানা সবসময়ই কাজের জায়গা থেকে নিজেকে আলাদা রাখতে চেয়েছিলেন। আমি ভেবেছিলাম, ওকে কিছুটা সময় দেওয়া উচিত। তবে ও হঠাৎই বিনোদন দুনিয়া ছাড়ার কথা ঘোষণা করে দিল। এতে আমিও কিছুটা হতবাক হয়েছিলাম বলেও আনাস উল্লেখ করেন।
আনাস সাঈদ আরও বলেন, আমি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছিলাম যে, আমি সানাকে বিয়ে করতে চাই এবং তিনি আমার প্রার্থনা শুনেছিলেন। আমার মনে হয় আমি যদি অন্য কাউকে বিয়ে করতাম, হয়ত এত খুশি হতাম না। সানা নিজে সম্পূর্ণ নয়। তবে ও আধ্যাত্মিক, ক্ষমাশীল এবং স্বচ্ছ হৃদয়ের মানুষ। আমি সর্বদা এমন একটি মেয়েকে চেয়েছিলাম যে আমার পরিপূরক এবং আমাকে সম্পূর্ণ করবে।
লোকজন এখনও আমাকে জিজ্ঞাসা করছে যে, আমি কীভাবে কোনও অভিনেত্রীকে বিয়ে করতে পারি? যারা এমন প্রশ্ন করছেন তারা ভীষণই সংকীর্ণ মনের। এটি আমার জীবন এবং এটির বিষয়ে কারও মন্তব্য করা উচিত নয়। লোকেরা নির্দ্বিধায় ভাবতে পারে যে আমাদের মধ্যে কোনও মিল নেই, তবে আমরা জানি আমরা কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। সূত্র : জি নিউজ।
]]>