Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the image-sizes domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/barishaldorpon/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114

Deprecated: Optional parameter $query_type declared before required parameter $number is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 849

Deprecated: Optional parameter $order declared before required parameter $number is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 849

Deprecated: Optional parameter $custom_content declared before required parameter $content is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 984

Deprecated: Optional parameter $paragraph_number declared before required parameter $content is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 984

Deprecated: Optional parameter $depth declared before required parameter $output is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/classes/class-tielabs-mega-menu.php on line 451

Deprecated: Optional parameter $args declared before required parameter $output is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/classes/class-tielabs-mega-menu.php on line 451

Deprecated: Optional parameter $sub_title declared before required parameter $the_post is implicitly treated as a required parameter in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/plugins/class-tielabs-fbinstant-articles.php on line 95

Warning: Cannot modify header information - headers already sent by (output started at /home/barishaldorpon/public_html/wp-includes/functions.php:6114) in /home/barishaldorpon/public_html/wp-includes/feed-rss2.php on line 8
লাইফস্টাইল – বরিশাল দর্পণ https://barishaldorpon.com সত্য প্রকাশে আপোষহীন Tue, 02 Feb 2021 15:42:51 +0000 bn-BD hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7 জমজ ভাইয়ের সাথে জমজ বোনের বিয়ে https://barishaldorpon.com/2040 https://barishaldorpon.com/2040#respond Tue, 02 Feb 2021 15:42:51 +0000 https://barishaldorpon.com/?p=2040 স্টাফ রিপোর্টার : জমজ দুই বোনের সাথে বিয়ে হয়েছে জমজ দুই ভাইয়ের। নগরীর নাজিরমহল্লা এলাকার বোস বাড়িতে সোমবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

নববধূরা হলেন-নগরীর নাজিরমহল্লা এলাকার বাসিন্দা স্বপন কর্মকারের জমজ কন্যা সোনালী কর্মকার সোনা (২২) ও রুপালী কর্মকার রুপা (২২)। দুই বর হলেন-পিরোজপুরের স্বরুপকাঠি থানার ইন্দেরহাট এলাকার প্রয়াত নিখিল লাল কর্মকারের জমজ পুত্র সজল কর্মকার ও কাজল কর্মকার।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় একমাস পূর্বে সামাজিকভাবে দুই পরিবারের মধ্যে বিয়ে নিয়ে আলোচনা শেষে দিন তারিখ নির্ধারিত হয়। সেমতে সোমবার রাতে ছিলো বিয়ের দিনক্ষণ। যা সুষ্ঠুভাবে এবং নানা আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে।

জমজ দুই বোনের সাথে জমজ দুই ভাইয়ের বিয়ের খবর শুনে বিয়ের অনুষ্ঠান উপভোগ করতে সোমবার রাতে কনের বাবার বাড়িতে উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড় জমেছিলো। এই দুই নবদম্পতি যেন সুখী হয়, সেজন্য সকলের কাছে প্রার্থনা ও আর্শীবাদ চেয়েছেন বর ও কনের স্বজনরা।

]]>
https://barishaldorpon.com/2040/feed 0
ক্যান্সার প্রতিরোধে আদা! https://barishaldorpon.com/517 https://barishaldorpon.com/517#respond Thu, 13 Aug 2020 06:41:08 +0000 https://barishaldorpon.com/?p=517

বমি ভাব, হজমের সমস্যা ও ব্যথা ইত্যাদি থেকে মুক্তি পেতে বহুকাল থেকেই মানুষ আদা ব্যবহার করছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড টিম টানা ৩০ দিন আদা খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতার কথা জানিয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো

প্রতিদিন মাত্র তিন গ্রাম আদার গুঁড়া খেলে শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। প্রতিদিন মাত্র ২ গ্রাম আদার গুঁড়া ১২ সপ্তাহ ধরে খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১০ শতাংশ কমে। পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে ১০ শতাংশ। আদার মধ্যে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক উপাদান। এটি কোলনের ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে। আদার মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান মস্তিষ্কের অকালবার্ধক্য কমায়। এতে স্মৃতিশক্তি বাড়ে। গর্ভাবস্থায় বমি কমাতে আদা খুব উপকারী। এছাড়া মর্নিং সিকনেস প্রতিরোধেও এটি কার্যকর। পেশি ব্যথায় আদা কার্যকর। আদা ২৫ শতাংশ পেশির ব্যথা কমাতে কাজ করে।

]]>
https://barishaldorpon.com/517/feed 0
জেনে নিন কখন কোন মাস্ক ব্যবহার করবেন https://barishaldorpon.com/123 https://barishaldorpon.com/123#respond Mon, 20 Jul 2020 14:21:05 +0000 https://barishaldorpon.com/?p=123 লাইফস্টাইল ডেস্ক: মাস্ক সব সময়ের জন্যই প্রয়োজনীয় হলেও করোনাভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে মাস্কের প্রতি গুরুত্ব বেড়ে গেছ। রাস্তায় বের হলে সবার মুখেই মাস্ক। মুখে না থাকলেও হাতে ঝুলছে, কিংবা কানে ঝুলতে দেখা যাবেই। কিন্তু সবাই কি মাস্ক জেনে বুঝে নিয়ম মতো পরছেন? মাস্ক পরলেও কোন মাস্কটা সঠিক, কোন মাস্ক পরা উচিত, কীভাবে ব্যবহার করা উচিত, তা নিয়ে চিকিৎসকদের রয়েছে সুনির্দিষ্ট পরামর্শ। ভাইরাসের প্রবেশ আটকানোই হল মাস্কের মূল লক্ষ্য। কিন্তু কোন মাস্ক পরবে আমজনতা? মাস্ক কি ধোওয়া যায়? ক’টা মাস্ক ব্যবহার করবে মানুষ ? কীভাবে? ভারতের কয়েকজন চিকিৎসক কথা বলেছেন এসব বিষয় নিয়ে।

মেডিসিনের চিকিৎসক অরিন্দম বিশ্বাস বলেন, আমেরিকায় গবেষণা হয়েছে মাস্ক নিয়ে। সে ক্ষেত্রে দেখা গেছে এন-৯৯ বা এন-৯৫ সবচেয়ে কার্যকর। তবে তার প্রয়োজন মূলত ডাক্তারদের । রোগীদের সংস্পর্শে আসতে হয় বা এরোসল তৈরি হয়, এরকম জায়গায় এই দু’টি মাস্ক মূলত ব্যবহার করেছেন চিকিৎসকরা। এরপরেও সংক্রমিত হয়েছেন। মারাও গেছেন অনেকে।

এই চিকিৎসকের কথায়, ভাইরাসের ধার এখনও কমেনি। সংখ্যা বাড়ছে রোজ। তাই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। প্রত্যেকে এই মাস্ক পরতে পারলে ভাল, অন্ততপক্ষে নাক-মুখ ঢেকে থাকবে, এমন মাস্ক পরতেই হবে। মাস্ক না পরে রাস্তায় চলাফেরা মানে নিজেকে বিপদে ফেলা এবং অন্যের বিপদ ডেকে আনা। কারও পক্ষে একান্ত সম্ভব না হলে সুতির তিন স্তর আছে বা তিন পার্টের সেলাই আছে সেই মাস্ক পরতে হবে। তাতে অন্তত সামান্য হলেও সংক্রমণ আটকাতে পারে।

সংক্রামক ব্যাধি চিকিৎসক অমিতাভ নন্দী বলেন, সুতির মাস্ক পরলে থুতু বা লালা আটকে যেতে পারে হাঁচলে বা কাশি হলে, ওইটুকুই। কিন্তু সূক্ষ্ম কোনো কিছুই আটকাতে পারবে না। কোনো কাজ হবে না ওই মাস্কে। তিনি বলেন, রাস্তাঘাটে যে হারে মাস্ক বিক্রি হচ্ছে তা একেবারেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়মের বাইরে। বরং এ ক্ষেত্রে সরকারি হস্তক্ষেপের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। তার মতে, মাস্ক বানাতে হবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মান নির্ধারণ অনুযায়ী। রাস্তাঘাটে বিক্রি হওয়া ইচ্ছেমতো মাস্ক নয়, বরং সারা বিশ্বজুড়ে যে সমস্ত মাস্ক ব্যবহারে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, সেই গুণমানের জিনিস দিতে হবে। কারণ মানুষকে সংক্রমণ থেকে বাঁচাবার অন্যতম উপায় এখন মাস্ক। অস্বীকৃত মাস্ক পরে ঘুরলে তা আরও বেশি বিপজ্জনক হতে পারে। তাই তিন স্তরের মাস্ক বা সার্জিক্যাল মাস্ক পরতে হবে।

অরিন্দমবাবু জানান, সার্জিক্যাল মাস্ক পরা সবচেয়ে ভাল হলেও এটি ডিসপোজেবল। কিন্তু সব মানুষের আর্থিক সঙ্গতি সমান নয়, প্রতিদিন একটি মাস্ক ব্যবহারের পর ফেলে দেওয়ার স্বাচ্ছন্দ্য প্রত্যেকের নেই। অনেকে তাই তোয়ালে বা রুমাল বেঁধে নিচ্ছেন। সে ক্ষেত্রে কতটা পরিচ্ছন্নতা বজায় রয়েছে, তা জানা নেই। তাই অপরিষ্কার হলে বিপদ আরও বাড়বে। মাস্কে থুতু কিংবা লালা লাগলে, মাস্ক পরে হাঁচলে তা পরমুহূর্তে বর্জন করতে হবে। তবে মাস্কে কর চাপিয়ে না দিয়ে তা সাধারণের জন্য গ্রহণযোগ্য করে তোলার কথাও উল্লেখ করেন অরিন্দমবাবু।

জনস্বাস্থ্য বিষয়ক চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামীর মতে, এন-৯৫-এর মতোই কার্যকরী হল এফএফপি-২ মাস্ক। সুবর্ণবাবু বলেন, এন-৯৫ সুরক্ষা দেয় ৯৫ শতাংশ, এফএফপি-২ ৯৪ শতাংশ সুরক্ষা দেয়। পজিটিভ রোগীদের সংস্পর্শে এসেছেন, বা চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, নার্স, টেকনিশিয়ানদের এই মাস্ক বাধ্যতামূলক। ইমারজেন্সি ডিউটিতেও এই মাস্ক ব্যবহার করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ত্রিস্তরীয় সার্জিকাল বা মেডিক্যাল মাস্ক পরে বাইরে বের হওয়া যেকোনো মানুষের জন্য জরুরি। মাস্কে যাতে নাক থেকে চিবুক ঢাকা পড়ে সেটি দেখতে হবে। তবে বদ্ধ ঘরে বৈঠকের সময় বা রোজ অফিসে যাতায়াতের ক্ষেত্রে যেখানে ভিড় রয়েছে, সামাজিক দূরত্ব মানা যাচ্ছে না, সে ক্ষেত্রে ত্রিস্তরীয় মাস্ক নয়, এন-৯৫ মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।

তার মত, একান্তই কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করলে তা ডিটারজেন্টে কেচে তিনটি মাস্ক এক দিন অন্তর ব্যবহার করা যেতে পারে। এন-৯৫ মাস্ক কিংবা এফএফপি-২ মাস্কের ক্ষেত্রে মোট পাঁচটি কেনা থাকলে ভাল। তা হলে প্রথম থেকে পঞ্চম নির্দিষ্ট করে নিলে প্রথম মাস্কটি ষষ্ঠ দিনে ব্যবহার করা যাবে। এ ভাবে মোট এক মাস বা তার একটু বেশি সময় এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাড়ি এসেই সংস্পর্শে আসে না বা হাত পড়বে না এমন জায়গায় মাস্ক খুলে ভাঁজ করে রেখে দিতে হবে। তবে আলমারিতে নয়। বাইরে থেকে দেখে মাস্কের চেহারার সামান্য বদল হলেও তা ফেলে দিতে হবে।

মাস্কের ডিজপোজাল কীভাবে হবে?

১ শতাংশ হাইপোক্লোরাইট দ্রবণ বা এক লিটার জলে ৩০ গ্রাম ব্লিচিং পাউডার গুলে মাস্কগুলোকে ন্যূনতম ৩০ মিনিট রেখে জীবাণুমুক্ত করে তার পর ফেলে দিতে হবে।

মেডিসিনের চিকিৎসক কল্লোল সেনগুপ্তও এন-৯৫ মাস্কের পক্ষেই সওয়াল করে বলেন, কাপড়ের মাস্ক পরে খুব একটা লাভ নেই। কেতাদুরস্ত ফ্যাশন মাস্কেও কোনও রকম সুরক্ষা মিলবে না। থ্রি প্লাই বা ত্রিস্তরীয় মাস্কই পরতে হবে। তার মতে, এন-৯৫ মাস্ক ব্যবহার করলে শুকনো কোনো জায়গায় রেখে (কাগজের ঠোঙা হলে ভাল) দিতে হবে ৯৬ ঘণ্টা থেকে ৭ দিন। তবে এই মাস্ক কোনও রাসায়নিক দিয়ে না ধুতে পরামর্শ দিয়েছেন কল্লোলবাবু। তা হলে সুরক্ষার বিষয়টাই থাকবে না। তিনিও সুবর্ণবাবুর মতোই পাঁচটি মাস্ক কিনে ব্যবহারের পক্ষপাতী।

তবে একটু ব্যতিক্রমী কথা বললেন ক্রিটিক্যাল কেয়ার চিকিৎসক সুশ্রুত বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ত্রিস্তরীয় মাস্ক না পেলে ডাক্তার-স্বাস্থ্যকর্মী নন এমন মানুষ সুতির মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন, তবে তা মাত্র একবার ব্যবহারযোগ্য। এন-৯৫ মাস্ক রোদে রেখে ৪৮ ঘণ্টা পর ব্যবহার করা যেতে পারে, জানান সুশ্রুতবাবু। সুতির মাস্ক হলে ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে পরা যেতে পারে, তবে সে ক্ষেত্রেও এক দিন অন্তর এই হিসেবে মাস্ক পরতে হবে।

ক্রিটিক্যাল কেয়ার চিকিৎসক শ্যামাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিধি মানতে বলেন। যেমন—

১) প্রত্যেককে মাস্ক পরতেই হবে

২) মাস্ক হবে ত্রিস্তরীয়

৩) একান্তই সুতির মাস্ক পরা যায়, তবে এটা বিজ্ঞানসম্মত নয়। সার্জিক্যাল মাস্কই চিকিৎসাবিদ্যায় গ্রহণযোগ্য।

৪) মাস্ক যেখানে সেখানে খোলা যাবে না। খুব প্রয়োজন হলে মাথার পিছনে বা কানের পিছনের অংশ দিয়ে সন্তর্পণে খুলতে হবে।

৫) মাস্কের ভিতরে একেবারেই হাত দেওয়া যাবে না।

৬) যেখানে অনেক লোক রয়েছে বা এরোসল তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে সেখানে এন-৯৫ পরা বাঞ্ছনীয় বলে জানান তিনি।

মেডিসিনের চিকিৎসক সুকুমার মুখোপাধ্যায় একইসঙ্গে বলেন, ত্রিস্তরীয় মাস্ক পরার সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও হাত ধোওয়ার বিষয়টিতে গুরুত্ব দিতে হবে।

মনে রাখতে হবে

এন-৯৫ মাস্ক বা এন-৯৯ মাস্কে জীবাণু সংক্রমণ রোধ হয় ৯৫ থেকে ৯৯ শতাংশ । এফএফপি-১-এর ক্ষেত্রেও তাই। ত্রিস্তরীয় মাস্কের ক্ষেত্রে যা ৮৮ শতাংশ

যদি ভিড় জায়গাতে না যান, সর্দি-কাশির সমস্যা না থাকে, তবে এন-৯৫ মাস্ক ডিটারজেন্টে পরিষ্কার করে তিন থেকে চার দিন অন্তর ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে বেশি দিন ধুয়ে ব্যবহার করলেও তা খারাপ হয়ে যাবে বলে মনে করেন সুকুমারবাবুর।

]]>
https://barishaldorpon.com/123/feed 0