যুবক চেয়াম্যানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
Deprecated: preg_split(): Passing null to parameter #3 ($limit) of type int is deprecated in /home/barishaldorpon/public_html/wp-content/themes/jannah/framework/functions/post-functions.php on line 791
স্টাফ রিপোর্টার : সরকারী নিষেধাজ্ঞার আদেশ লঙ্ঘন করে যুবক হাউজিং এন্ড রিয়েল স্টেট লিঃ কর্তৃপক্ষ এখনো বরিশালের বিভিন্নস্থানে জমি দেয়ার নাম করে অবৈধভাবে প্রতারনার মাধ্যমে বেশকিছু জমি গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রায় পোনে এক কোটি টাকা নগদ গ্রহন করে তাদেরকে আজ পর্যন্ত জমি বুঝিয়ে না দিয়ে টাকা আত্বসাৎ করার চেষ্টার অভিযোগ এনে যুবক হাউজিং এন্ড রিয়েল স্ট্রেট লিঃ কেন্দ্রীয় যুবক চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, যুবক পরিচালক ও বরিশাল বিভাগীয় সমন্বয়কারী সহ ৬ জনের বিরুদ্ধ বরিশাল চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে প্রত্যরনার শিকার গ্রাহক আনিছুর রহমান বাদী হয়ে গত ২৭ই অক্টোবর ২০২০ইং মামলা দায়ের করেন। মামলার আসামীরা হচ্ছেন যুবক হাউজিং এন্ড লিঃ বরিশাল কার্যলয়ের প্রকল্প সহকারী সিরাজুল ইসলাম, বরিশাল বিভাগীয় সমন্বয়কারী এ,কে,এম আঃ মজিদ সায়েস্তাবাদী, যুবক কর্মসংস্থান সোসাইটির বিভাগীয় সমন্বয়কারী নেয়ামুল হক নান্নু, যুবক হাউজিং এন্ড রিয়েল স্টেটের কেন্দ্রীয় (ঢাকা) চেয়ারম্যান হোসাইন আল মামুন, ব্যবস্থপনা পরিচালক লোকমান হোসেন ও পরিচালক রাসেদুল চৌধুরী। আমলী আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি গ্রহন করে অধিকতর তদন্ত করে প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করার জন্য পুলিশ ব্যুরো ইনভেষ্টিকেশন (পিবিআই)কে নির্দেশ দেন। মামলার বিবরন সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ২০ই এপ্রিল বরিশাল নগরীর গ্রিজ্জামহল্লা ভেনাস মার্কেট এর দোতলা যুবক হাউজিং রিয়েল স্টেট কার্যলয় বসে সকল আসামীেেদ উপস্থিতিতে বরিশাল যুবক হাউজিং মডেল প্রকল্পের ১৫ কাঠা জমির ১টি প্লট কাঠা প্রতি ১লক্ষ ৫০ হাজার টাকা হারে মূল্যে ১৪ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। অপর গ্রাহক জাকির হোসেন ১৫ কাঠা প্লটের জন্য ২০০৭ সালে ৮ই ফেব্রয়ারী ১৫ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা প্রদান করে। এসময় যুবক কর্তৃপক্ষ যুবক হাউজিং স্টেটের প্যাডে একটি চুক্তিনামা প্রদান করে। যুবক কর্তৃপক্ষ এভাবে এই মামলার বাদী সহ ৪জন স্বাক্ষির কাছে জমির প্লট দেবার কথা বলে সর্বমোট ৭৭ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা গ্রহন করেন। ২০২০ সালের ১১ই অক্টোবর বিকালে জমি বুঝিয়ে দেয়ার কথা বলা হলে তারা বাদী সহ স্বাক্ষিদের কাছ থেকে নেয়া টাকা ও জমি দিতে অস্বিকার করে। অন্যদিকে জমি দেয়ার পরিবর্তে জীবন নাশের হুমকি প্রদান করে বলে পারলে তোরা টাকা আদায় করে নিস। এরপর আমরা আমাদের টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য বিভিন্ন কর্মকর্তার সাথে বসে আপোষ-মিমাংসার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে মামলাটি দায়ের করা হয়।